চট্টগ্রাম, রোববার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ , ৭ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু

প্রকাশ: ১০ আগস্ট, ২০২৩ ৯:৪৫ : পূর্বাহ্ণ

একাদশ শ্রেণিতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে আজ বৃহস্পতিবার ( ১০ আগস্ট ) সকাল থেকে অনলাইনে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। গত বছরের মতো এবারও একাদশ শ্রেণিতে ভর্তিতে তিন ধাপে আবেদন গ্রহণ করা হবে। প্রথমধাপে ২০ আগস্ট পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ পাবেন শিক্ষার্থীরা।

আগামী ৫ সেপ্টেম্বর প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ করা হবে। সর্বশেষ তৃতীয় ধাপে শিক্ষার্থীদের ২১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত আবেদন করার সুযোগ দেয়া হবে। ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে কলেজে ভর্তি শুরু হবে। ৮ অক্টোবর থেকে ক্লাস শুরু হতে পারে ।

আবেদন চলাকালে দুইদিন অনলাইন আবেদন বন্ধ থাকবে। এর মধ্যে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ও ৬ সেপ্টেম্বর জন্মাষ্টমীর ছুটির জন্য অনলাইন সার্ভিস ও কল সেন্টার বন্ধ থাকবে।

তিন ধাপে আবেদন, ফলাফল ও মাইগ্রেশন শেষ হওয়ার পর ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তি চলবে। ক্লাস শুরু হবে ৮ অক্টোবর থেকে। নীতিমালায় গত বছরের মতো এবারও আবেদন ফি ১৫০ টাকা করা হয়েছে। পাশাপাশি রেজিস্ট্রেশন ফি করা হয়েছে ৩৩৫ টাকা। শুধুমাত্র অনলাইনে আবেদন করতে পারবে শিক্ষার্থীরা।

 

অনলাইন ছাড়া সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ম্যানুয়ালি ভর্তির আবেদন নেয়া হবে না। আবেদন ফি দিয়ে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে পছন্দ দিতে হবে। একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে এর মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি মাত্র কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে।

তবে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীরা সংশ্লিষ্ট বোর্ডে ম্যানুয়ালি ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। প্রবাসীদের সন্তান অথবা বিকেএসপি থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী অথবা খেলাধুলা এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে বিভাগীয় অথবা জাতীয় পর্যায়ে অসামান্য অবদানের জন্য পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য বোর্ডে ম্যানুয়ালি আবেদন করতে পারবে। এক্ষেত্রে বোর্ড উপযুক্ত প্রমাণপত্র যাচাই-বাছাই করে শিক্ষার্থী ভর্তির ব্যবস্থা করে দেবে।

নির্বাচিত শিক্ষার্থীকে ৩৩৫ টাকা দিয়ে প্রাথমিকভাবে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। আগে প্রাথমিক নিশ্চায়ন ফি ছিল মোট ৩২৮ টাকা। তবে আগে ১৩৫ টাকা থাকা রেজিস্ট্রেশন ফি ৭ টাকা বাড়িয়ে ১৪২ টাকা করায় বেড়েছে মোট ফি।

ভর্তির ক্ষেত্রে মোট শূন্য আসনের ৯৩ শতাংশ মেধা কোটা হিসেবে বিবেচিত হবে। এসব শূন্য আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। বাকি ৭ শতাংশের মধ্যে ৫ শতাংশ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য এবং ২ শতাংশ শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীন দপ্তর/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারী সন্তানদের জন্য রাখা হয়েছে। এসব আসনে শিক্ষার্থী না থাকলে তা মেধা কোটায় বিবেচিত হবে। কোটার ক্ষেত্রে আবেদনকারী সংখ্যা বেশি হলে তালিকা হবে মেধার ভিত্তিতে।

 

 

সূত্র – চ্যানেল২৪

Print Friendly and PDF