প্রকাশ: ২৭ জুন, ২০২৪ ১০:২২ : পূর্বাহ্ণ
দু’দফার বন্যায় সিলেটের নদী তীরবর্তী গ্রামগুলোর বাসিন্দারা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। পাহাড়ি ঢলে ভেসে গেছে অনেকের বাড়িঘর। বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে গ্রামের পর গ্রাম। বন্যার পানি নামতে শুরু করায় আশ্রয় কেন্দ্র থেকে ফিরে আসা মানুষের অনেকেই এখন খুঁজছেন মাথা গোঁজার ঠাঁই। তবে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকার কথা জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
মে ও জুনের দুই দফা বন্যায় সিলেটের গোয়াইনঘাট ও কোম্পানীগঞ্জসহ অন্তত ১০টি উপজেলা প্লাবিত হয়। ৮ লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন। এখন বন্যার পানি কমতে শুরু করায় ভেসে ওঠেছে ক্ষতচিহ্ন। বানের পানির তোড়ে রাস্তাঘাট যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তেমনি নদীতীরবর্তী বিভিন্ন স্থাপনা ও বাড়িঘরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
অনেক স্থানে বন্যার পানিতে ভেসে গেছে কাঁচা ও আধাপাকা বাড়িঘর। পানি কমতে থাকায় আশ্রয় কেন্দ্র থেকে ফিরে নতুন সংকটে পড়েছেন বাড়িঘর হারানো মানুষগুলো। নেই মাথাগোঁজার ঠাঁই।
বন্যায় যারা ঘরবাড়ি হারিয়েছেন, তাদের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে সহায়তা তুলে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
সরকারের সহযোগিতা পেলে টিকে থাকার লড়াই কিছুটা সহজ হবে বলে জানালেন বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তরা।