প্রকাশ: ১৫ এপ্রিল, ২০২৪ ৫:৫০ : অপরাহ্ণ
গ্রীষ্মের খরতাপে পুরছে দেশ। গরমে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে জনজীবন। ঢাকাসহ দেশের ৫৪ জেলার উপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। গরমে বাড়ছে রোগবালাই। হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়ার রোগীর চাপ। বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। সুস্থ থাকতে শরীরে ঘাম জমতে না দেয়া এবং প্রয়োজন ছাড়া রোদে বের না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।
বৈশাখ মানেই প্রখর রোদ আর তাপদাহের দাপট। গেল কয়েকদিন আবহাওয়া কিছুটা স্বস্তি¡দায়ক থাকলেও বৈশাখের প্রথম দিন থেকেই তীব্র গরমের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। দ্বিতীয় দিনেও কড়া রোদে পুড়ছে মাঠ ঘাট। কখনো কখনো মেঘের আড়ালে সূর্য কিছুটা লুকিয়ে পরলেও ভ্যাপসা গরমে অতিষ্ঠ প্রাণ ও প্রকৃতি।
তীব্র রোদ আর গরম থেকে রেহাই পেতে কর্মজীবী মানুষের অনেকেই ছায়া শীতল জায়গা খুঁজে বেড়াচ্ছে। আবার কেউ কেউ ডাবের পানিতে গলা ভিজিয়ে নিচ্ছে।
তাপামাত্রার উঠানামায় অসুস্থ হয়ে পড়ছে মানুষ। হাসপালগুলোতে বাড়ছে রোগীর চাপ। বেশির
মানুষ বেশি আক্রান্ত হচ্ছে ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়াতে। ঈদের ছুটিতে দীর্ঘ ভ্রমণের কারণে ছুটি শেষে ফিরে এসে মানুষ এসব অসুখে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
গরমের এই তীব্রতা আগামী কয়েকদিনে আরো বাড়তে পারে বলে জানিয়ে আবহাওয়া অফিস।