প্রকাশ: ১৫ মার্চ, ২০২৪ ২:১৩ : অপরাহ্ণ
প্রোটিনের ভালো উৎস হিসেবে মাছ-মাংসের তুলনায় অনেক বেশি সহজলভ্য খাবারটির নাম হলো ডিম। তবে সকলে ডিমের গুনাগুন সর্ম্পকে জানলেও অনেকেই জানেন না এর খোসার গুনাগুন সর্ম্পকে। চলুন জেনে নেই ডিমের খোসার সঠিক ব্যবহার সর্ম্পকে :
গাছের সার: গাছের সার হিসেবে ডিমের খোসা খুবই উপকারি । এটি ব্যবহারে প্রথমে খোসা ভালোভাবে ধুয়ে শুকাতে হয় এর পর ছোট ছোট টুকরো করে গাছের চারপাশে ছিটিয়ে দিতে হয়। এর ফলে গাছের গোঁড়ায় ক্যালসিয়ামের একটি চমৎকার উৎস তৈরি হয়। যা গাছের জন্য অনেক উপকারি।
কীটনাশক: রাসায়নিক কীটনাশক ব্যবহার না করে গাছকে পোকামাকড় থেকে বাঁচানোর জন্য প্রাকৃতিক উপায়ের অন্যতম মাধ্যম হলো ডিমের খোসা। এটি প্রাকৃতিক কীটনাশক হিসেবে কাজ করে।
চারা রোপণ: টবে মাটির সাথে ভাঙা ডিমের খোসা মিশে এতে বীজ বুনলে তাড়াতাড়ি বীজ বড় হয়। পরে বীজ থেকে শেকড় গজানো শুরু করলে বাগানের মাটিতে কিংবা টবে আবারো খোসাসহ পুঁতে দিন। এতে গাছ পুষ্টি পাবে।
থালাবাসন পরিষ্কার: আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে থালাবাসন পরিষ্কার করতে চান তাহলে ডিমের খোসা কাজে লাগতে পারে। বেকিং সোডার সঙ্গে চূর্ণ ডিমের খোসা মিশিয়ে প্রাকৃতিক ডিশ ক্লিনিং পাউডার তৈরি করা যায়। এটি কঠিন সব দাগ দূর করতে পারে। একটি স্পঞ্জ বা কাপড় দিয়ে এই মিশ্রণটি দাগ দূর হওয়া পর্যন্ত আলতোভাবে স্ক্রাব করুন। ডিমের খোসা ময়লা তুলতে সাহায্য করবে আর বেকিং সোডা বাকিটা পরিষ্কার করবে।