প্রকাশ: ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ৩:২৪ : অপরাহ্ণ
নরেশ সাহানি নামক এক ব্যক্তির পোষা কুকুর কাল্লু ও বসন্তী। ছোট থেকে নিজের হাতেই তাদের বড় করেছেন তিনি। তাই সন্তান স্নেহে দুজনের বিয়ে দিতেও কোনো রকম কার্পণ্য করেননি। একেবারে ধর্মীয় আচার-আচরণ মেনে বিয়ে হলো দুই পোষ্যের। ছিল নাচ-গানের আসর ও ঢালাও খাওয়াদাওয়ার বন্দোবস্ত। শুধু মানুষ নয়, এলাকার কুকুরদেরও খাওয়ানোর বন্দোবস্ত করেন ওই ব্যক্তি।
কুকুরের বিয়ে দিতে আসা ধর্মেন্দ্রকুমার পাণ্ডে নামক এক পুরোহিতের দাবি, ওই কুকুরগুলো ভৈরবের রূপ। তাই এই ধরনের বিয়ে দিলে মনোবাঞ্ছা পূরণ হয়। ধুয়েমুছে যায় পাপও। কার কতটা পাপস্খালন হলো তা জানা না গেলেও পুরোদস্তুর ভূরিভোজ করতে পেরে খুশি গ্রামের বাসিন্দারা। নবদম্পতিকে রীতিমতো আশীর্বাদও করে গেলেন তারা।