প্রকাশ: ৬ অক্টোবর, ২০২২ ১২:৫৬ : অপরাহ্ণ
তার দাবি, কনে হালিমা আব্দুল্লাহ যখন ১৫, তখনই তারা ‘প্রেমে’ পড়েন। এই বিয়ে সেই প্রণয়েরই স্বীকৃতি মাত্র।
রাশেদের ভাইপো জানান, হালিমার বাবা রাশেদের হয়ে কাজ করেন। তিন বছর আগে ফিলিপিন্সের কগায়ন প্রদেশে একটি নৈশভোজে হালিমাকে প্রথম বার দেখেন তিনি। তার দাবি, রাশেদ নয়, প্রথম প্রেমে পড়েন হালিমাই। অকৃতদার রাশেদ আগে কোনো দিন প্রেমে পড়েননি। কিন্তু হালিমাকে দেখে মন গলে যায় তারও। বিয়ের তিন বছর আগে থেকেই তারা মেলামেশা করেন।
রাশেদ ও হালিমার বয়সের পার্থক্য প্রায় ৬০ বছর হলেও বিয়েতে আপত্তি করেননি বর-কনে কোনো পক্ষই। এবছর আগস্টে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন দুইজন। বিয়ের পর ফিলিপিন্সের কারমেন শহরে থাকছেন তারা। নবদম্পতি চেষ্টা করছেন যত দ্রুত সম্ভব যাতে নতুন সদস্য আসে বাড়িতে।